ঠিকানা
বাংলাদেশ ফার্টিলিটি হাসপাতাল লিঃ ই ব্লক, মেইন রোড, বনশ্রী, রামপুরা ঢাকা ( বনশ্রী আইডিয়াল স্কুল থেকে ১০০ মিটার পূর্বে)
Book an appointment
০১৯৭৫০০৯৭৯৬
বাংলাদেশ ফার্টিলিটি হাসপাতাল লিঃ ই ব্লক, মেইন রোড, বনশ্রী, রামপুরা ঢাকা ( বনশ্রী আইডিয়াল স্কুল থেকে ১০০ মিটার পূর্বে)
০১৯৭৫০০৯৭৯৬
বাংলাদেশ ফার্টিলিটি হাসপাতাল লিঃ ই ব্লক, মেইন রোড, বনশ্রী, রামপুরা ঢাকা ( বনশ্রী আইডিয়াল স্কুল থেকে ১০০ মিটার পূর্বে)
০১৯৭৫০০৯৭৯৬
সাধারনত বৈবাহিক সম্পর্কের মাধ্যমে দুটি পরিবারের মেলবন্ধন ঘটে। এর পর এই বন্ধনকে এগিয়ে নিতে সংসারে নতুন অতিথির আগমনের আশা সবাই করে থাকে।
একটি পরিবারে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সেতুবন্ধ হচ্ছে সন্তান। বিয়ের পর সব দম্পতিই বাবা-মা হতে চান। সন্তান না থাকলে স্বামী-স্ত্রী একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর যেমন দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ে তেমনি সামাজিকভাবেও নানা ধরনের প্রশ্নের মুখোমুখি হয়। বিভিন্ন ভাবে নানা সময়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পরতে হয় সন্তান না হওয়ার কারনে।
একটি সন্তান শুধু সামাজিকতা নয়, নিজের শেষ বয়সের ভরসার নাম একটি সন্তান। সেজন্য সুস্থ পারিবারিক বন্ধন মজবুত করার জন্য পরিবারে অবশ্যই সন্তান গুরুত্বপুর্ন।
পরিবারে একজন সন্তান আসুক সেটা সকলেই চায় কিন্তু অনেক সময় এই চাওয়া পুরন হয় না। নানান কারনে সন্তান ধারণে সমস্যা দেখা দেয়। নানা কারণে আমাদের সমাজে নারী এবং পুরুষ উভয়ই সন্তানধারণ ক্ষমতা হারাচ্ছেন ।
সাধারনত যদি সন্তানপ্রত্যাশী হয়ে কোন দম্পতি জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার না করে এক বছর একত্রে থেকে নিয়মিত সহবাস বা শারিরীক সম্পর্ক করে থাকেন কিন্তু তারপরও স্ত্রী গর্ভধারণ না করেন তবে তখন তা সন্তান না হওয়া বা বন্ধ্যাত্ব হিসেবে ধরা হয়। বেশিরভাগ সময়, প্রথম এক বছরের মধ্যে আশি ভাগ দম্পতি সন্তান লাভ করে থাকে। দশ ভাগ সন্তান লাভ করে দ্বিতীয় বছরে। বাকি দশ ভাগ কোনোভাবেই সন্তান পায় না। এই দশ ভাগ ই বন্ধ্যাত্ব।
আমরা যদি বন্ধ্যত্বের যথাযথ কারণ খুঁজতে যাই তাহলে প্রথমে দেখতে হবে, সন্তান জন্মের পক্রিয়া। একটি মেয়ে শিশুর জন্মের পর পরই তার শরীরে ডিম্বাণুর পরিমাণ থাকে এক থেকে দুই মিলিয়ন বা দশ থেকে বিশ লাখ। ধীরে ধীরে সেই শিশু যখন প্রাপ্তবয়স্ক হয় অর্থ্যাৎ সাবালিকা হয় তখন মাসিকের সময় পরীক্ষা করে দেখো গেছে যে তার শরীরে ডিম্বানুর পরিমান প্রায় চল্লিশ হাজার। যদি খেয়াল করি তবে বোঝা যায় প্রায় বেশিরভাগ ডিম্বাণুগুলো নষ্ট হয়ে যায়।
প্রতিটি মেয়ের মাসিকের সময় এই ডিম্বানুগুলি পরিপক্ক হয়। এই সময়কালটি মুলত 28-30 দিন হয়ে থাকে। যখন ডিম্বনালিতে ডিম্বানুটি আসে তখন যদি সে কোন পুরুষের সাথে মিলন করেন এবং পুরুষের শুক্রানু তার ডিম্বানুর সাথে মিলে নিষিক্ত হয় তখন জাইগেট তৈরির মাধ্যেমে তা জরায়ুতে প্রবেশ করে এবং একটা ভ্রুন তৈরি হয়। আর এই ভ্রুনটিই ধীরে ধীরে মানব শিশুতে রুপান্তরিত হয়। এটাই স্বাভাবিক প্রদ্ধতি।
এখন আমরা আলোচনা করবো এই স্বাভাবিক পদ্ধতি ব্যাঘাত ঘটে কিভাবে অর্থ্যাৎ সন্তান না হওয়া : জানা অজানা নানা রকম কারণ নিয়ে।
দীর্ঘদিন চেষ্টার পরও যদি আপনার বচ্চা না হয় তাহলে আপনি IVF Specialist – Dr MD Rafiqul Islam Bhuiyan সাথে যোগাযোগ করতে পারেন
আর কখনও কখনও সন্তান জন্ম না নেয়ার পেছনে কোনো কারণ-ই থাকে না। অর্থাৎ স্বামী-স্ত্রী কারও কোনো সমস্যা নেই, দু’জনেই সুস্থ এরপরও সন্তান গর্ভে আসে না- এমন ঘটনা ঘটতে পারে। শতকরা ১০-১৫ ভাগ ক্ষেত্রে এমনটি ঘটে থাকে।
বিয়ের পর সব দম্পতিই বাবা-মা হতে চান। বাড়িতে নতুন অতিথি আসুক এটা সবাই চায়। কিন্তু অনেক সময় সন্তান ধারণে সমস্যা দেখা দেয়। বর্তমান লাইফস্টাইলই সন্তান না হওয়া বা এর পেছনে বেশি দায়ী। খাওয়া-দাওয়ার অনিয়ম, সুস্থ পরিবেশে থাকার অভাব, অবাধ যৌনজীবনই বন্ধ্যাত্বের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই চিকিৎসকদের সর্বপ্রথম পরামর্শ, সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা থাকলে সুস্থ জীবনযাপন করা অত্যন্ত জরুরি। নাহলে সংসারে নতুন সদস্য আনার প্ল্যান মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলাই শ্রেয়। ভাল বাবা-মা হতে হলে আপনাকেও তো পরিশ্রম করতে হবে।
©2024.Dr. Md Rafiqul Islam Bhuiyan. All Rights Reserved.
Automated page speed optimizations for fast site performance