ঠিকানা
বাংলাদেশ ফার্টিলিটি হাসপাতাল লিঃ ই ব্লক, মেইন রোড, বনশ্রী, রামপুরা ঢাকা ( বনশ্রী আইডিয়াল স্কুল থেকে ১০০ মিটার পূর্বে)
Book an appointment
০১৯৭৫০০৯৭৯৬
বাংলাদেশ ফার্টিলিটি হাসপাতাল লিঃ ই ব্লক, মেইন রোড, বনশ্রী, রামপুরা ঢাকা ( বনশ্রী আইডিয়াল স্কুল থেকে ১০০ মিটার পূর্বে)
০১৯৭৫০০৯৭৯৬
বাংলাদেশ ফার্টিলিটি হাসপাতাল লিঃ ই ব্লক, মেইন রোড, বনশ্রী, রামপুরা ঢাকা ( বনশ্রী আইডিয়াল স্কুল থেকে ১০০ মিটার পূর্বে)
০১৯৭৫০০৯৭৯৬
Your Most Trusted
Are you searching for the best infertility specialist in Dhaka? Begin your fertility journey with Dr. MD Rafiqul Islam Bhuiyan. Your path to parenthood starts here. Open the door to possibilities and take the first step toward building your family.
Meet Dhaka’s Premier Infertility Specialist: Dr. Md Rafiqul Islam Bhuiyan.
With 13 years of expertise in Clinical Embryology and IVF technology, Dr. Md Rafiqul Islam Bhuiyan stands as the leading infertility specialist in Dhaka. He holds the prestigious ESHRE certification, making him Bangladesh’s sole certified clinical embryologist.
As the Consultant and Managing Director of Bangladesh Fertility Hospital Ltd, Dr. Rafiqul Islam Bhuiyan earned his Masters in Clinical Embryology from the University of Leeds, UK. In 2019, he passed the esteemed ESHRE embryologist exam in Vienna. His educational journey began with an MBBS degree from Khulna Medical College under the University of Rajshahi.
Dr. Md Rafiqul Islam Bhuiyan excels as an IVF expert in Dhaka, offering a wide range of infertility treatments, including IVF, IUI, ICSI, PESA, TESA, PGD, and Embryo Biopsy. He specializes in Endometrial Receptivity Analysis (ERA) for recurrent IVF failures, successfully introducing this cutting-edge technology to Bangladesh.
Additionally, he serves as a part-time consultant at Evercare Hospital Dhaka and is an active member of the European Society for Human Reproduction and Embryology (ESHRE).
For the best infertility care in Dhaka, Dr. Md Rafiqul Islam Bhuiyan is your top choice.
আমাদের অনাকাঙ্ক্ষিত বন্ধ্যাত্ব নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে, এটি কেন হয়, এই বন্ধ্যাত্ব থেকে মুক্তি কীভাবে পাব, বন্ধ্যাত্বের কারণগুলো কী কী, বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসার জন্য ভালো ডাক্তার কীভাবে চিনবো, কোন ডাক্তার ভালো হবে — এমন অনেক প্রশ্ন থাকে এই বন্ধ্যাত্ব নিয়ে। আমরা আপনাদের এই প্রশ্নগুলোর সবকটির উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছি আমাদের প্রশ্ন ও উত্তর বিভাগে, যেখানে আপনি আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পাবেন এবং সরাসরি আমাদের কাছে আপনার প্রশ্নগুলো করতে পারবেন।
বন্ধ্যাত্ব হলো একটি মেডিকেল অবস্থা, যেখানে একজন দম্পতি এক বছর বা তার বেশি সময় ধরে নিয়মিত সহবাস করার পরও গর্ভধারণে অক্ষম হন।
বন্ধ্যাত্বের বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে, যেগুলো পুরুষ ও মহিলা উভয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। প্রধান কারণগুলো হলো:
১. ডিম্বাশয় বা শুক্রাণু উৎপাদনে সমস্যা: মহিলাদের ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু মুক্ত না হওয়া এবং পুরুষদের শুক্রাণুর মান কম থাকা বা গতি কম হওয়া বন্ধ্যাত্বের অন্যতম কারণ।
২. ফ্যালোপিয়ান টিউব বা শুক্রাণু নালীতে বাধা: মহিলাদের ফ্যালোপিয়ান টিউব বা পুরুষদের শুক্রাণু নালীতে বাধা থাকলে ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর সংযোগে সমস্যা হয়।
৩. জরায়ুর সমস্যা: জরায়ুতে ফাইব্রয়েড, পলিপ, বা অন্য কোনো অস্বাভাবিক টিস্যু থাকলে গর্ভধারণে বাধা সৃষ্টি হতে পারে।
৪. হরমোনের ভারসাম্যহীনতা: শরীরে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা থাকলে ডিম্বাণু উৎপাদন বা শুক্রাণুর মান কমে যেতে পারে।
৫. এন্ডোমেট্রিওসিস: জরায়ুর বাইরে টিস্যু বেড়ে গেলে বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে।
৬. পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS): এটি মহিলাদের ডিম্বাশয়ে সিস্ট তৈরি করে এবং ডিম্বপাত বাধাগ্রস্ত করে।
৭. স্বাস্থ্য এবং জীবনধারা: অতিরিক্ত ওজন, ধূমপান, মদ্যপান, এবং মানসিক চাপের কারণে বন্ধ্যাত্ব হতে পারে।
৮. বয়সের প্রভাব: বয়স বাড়ার সাথে সাথে পুরুষ এবং মহিলাদের প্রজনন ক্ষমতা কমে যেতে পারে।
৯. সংক্রমণ বা আঘাত: পুরুষ বা মহিলাদের প্রজনন অঙ্গের কোনো সংক্রমণ বা আঘাত বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে।
এই কারণগুলোর মধ্যে যে কোনো একটির উপস্থিতি থাকলে বন্ধ্যাত্ব হতে পারে, তাই সমস্যার সমাধানের জন্য ডাক্তারি পরামর্শ নেওয়া উচিত।
অনেক ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্ব সম্পূর্ণ নিরাময়যোগ্য। তবে এটি রোগের ধরন এবং চিকিৎসার প্রভাবের উপর নির্ভর করে।
আইভিএফ মানে ইন-ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন। এটি একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে ডিম্বাণু ও শুক্রাণুকে শরীরের বাইরে বিশেষভাবে মিশিয়ে ভ্রূণ তৈরি করা হয় এবং পরে সেই ভ্রূণ জরায়ুতে স্থানান্তর করা হয়।
পুরুষ বন্ধ্যাত্বের বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। প্রধান কারণগুলো হলো:
১. শুক্রাণুর গুণগত সমস্যা: শুক্রাণুর সংখ্যা কম থাকা, গতি কম হওয়া বা অস্বাভাবিক আকার হওয়া।
২. টেস্টিকুলার সমস্যা: টেস্টিসে আঘাত পাওয়া, সংক্রমণ বা টিউমারের মতো সমস্যা।
৩. হরমোনের সমস্যা: শরীরে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা শুক্রাণুর উৎপাদনে প্রভাব ফেলতে পারে।
৪. শিরার সমস্যা (ভারিকোসিল): টেস্টিসের শিরা স্ফীত হলে তা শুক্রাণুর উৎপাদন কমিয়ে দিতে পারে।
৫. আনুবংশিক কারণ: জেনেটিক বা বংশগত ত্রুটি থাকলে বন্ধ্যাত্ব হতে পারে।
৬. জীবনধারা: ধূমপান, মদ্যপান, ওষুধ বা অতিরিক্ত মানসিক চাপের ফলে শুক্রাণুর গুণগত মান নষ্ট হতে পারে।
৭. সংক্রমণ: কিছু সংক্রমণ শুক্রাণু উৎপাদন বা কার্যক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
মহিলা বন্ধ্যাত্বের বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। প্রধান কারণগুলো হলো:
১. ডিম্বাশয়ের সমস্যা: ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু মুক্ত না হওয়া বা অনিয়মিত ডিম্বপাত।
২. ফ্যালোপিয়ান টিউবের সমস্যা: টিউব বন্ধ থাকা বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া, যা ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর সংযোগে বাধা সৃষ্টি করে।
৩. এন্ডোমেট্রিওসিস: জরায়ুর বাইরে টিস্যু বেড়ে যাওয়ার ফলে বন্ধ্যাত্ব হতে পারে।
৪. জরায়ুর সমস্যা: জরায়ুতে টিউমার, পলিপ বা ফাইব্রয়েডের উপস্থিতি, যা গর্ভধারণে বাধা সৃষ্টি করে।
৫. হরমোনের ভারসাম্যহীনতা: শরীরে হরমোনের অসামঞ্জস্য থাকলে ডিম্বাণুর উৎপাদন ও মুক্তিতে সমস্যা হতে পারে।
৬. পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS): এটি একটি সাধারণ সমস্যা যেখানে ডিম্বাশয়ে সিস্ট তৈরি হয় এবং ডিম্বপাতে বাধা দেয়।
৭. অতিরিক্ত ওজন বা কম ওজন: শরীরের অতিরিক্ত বা কম ওজন হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে।
৮. বয়স: মহিলাদের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ডিম্বাণুর গুণগত মান ও সংখ্যা কমতে থাকে।
৯. জীবনধারা ও মানসিক চাপ: ধূমপান, মদ্যপান, অনিয়ন্ত্রিত জীবনধারা বা অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে বন্ধ্যাত্ব হতে পারে।
এই কারণগুলোর মধ্যে কোনটি আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে পারে তা নির্ধারণ করতে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
আইভিএফ-এর খরচ বিভিন্ন ক্লিনিক ও হাসপাতালের উপর নির্ভর করে। সাধারণত এটি ব্যয়বহুল একটি পদ্ধতি, যা ৩ থেকে ৩.৫ লাখ টাকার মধ্যে হতে পারে।
সাফল্যের হার অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে, যেমন বয়স, স্বাস্থ্য, এবং প্রজনন সংক্রান্ত সমস্যার ধরন। সাধারণত, বয়স কম হলে সাফল্যের হার বেশি থাকে।
যখন সাধারণ প্রক্রিয়ায় সন্তানধারণ সম্ভব না হয় এবং অন্য চিকিৎসা পদ্ধতিতে সফল না হন, তখন আইভিএফ বেছে নেওয়া যায়।
ঢাকার অনেক বড় বড় হাসপাতাল এবং কিছু বেসরকারি ক্লিনিক আছে যারা আইভিএফ সেবা দিয়ে থাকে। আপনার ডাক্তার আপনাকে সঠিক স্থানে যাওয়ার পরামর্শ দিতে পারেন।
সাধারণত, বয়স ৪০ এর মধ্যে হলে আইভিএফের সাফল্যের হার বেশি থাকে। তবে ৪০ বছরের পরেও এটি করা সম্ভব, তবে সাফল্যের হার কমে যায়।
বর্তমানে বাংলাদেশে বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসায় অনেক উন্নত পদ্ধতি এবং বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রয়েছে। যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ করলে অনেকেই সন্তানের মুখ দেখতে পারেন।
হ্যাঁ, পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম বন্ধ্যাত্বের একটি প্রধান কারণ। এটি ডিম্বাশয়ের স্বাভাবিক কার্যক্রমকে ব্যাহত করে।
As an experienced infertility specialist, Dr. Bhuiyan has helped many couples turn their dreams of parenthood into reality. His dedication to personalized care and advanced techniques has made him a leader in assisted reproductive technology.
These success stories highlight the resilience and determination of families who have worked with Dr. Bhuiyan. Each story reflects the challenges faced and overcome, showcasing the consistent support and guidance he provides throughout the IVF process.
In this collection, you will find a community of happy families who have placed their trust in Dr. Bhuiyan’s ability to help them through their fertility journeys.
From the first consultation to the moment of receiving a long-awaited positive pregnancy test, these stories demonstrate the positive impact of Dr. Bhuiyan’s expertise on those hoping to become parents.
Your journey to parenthood can also be part of this inspiring collection as you trust your fertility goals to Dr. Md. Rafiqul Islam Bhuiyan.
ডাঃ মো. রফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া বন্ধ্যাত্ব সমস্যা মোকাবেলায় অসংখ্য দম্পতির জীবনে আশার আলো নিয়ে এসেছেন। তিনি ৩০০+ আইভিএফ সফলতার গল্পের মাধ্যমে প্রতিটি দম্পতির স্বপ্ন পূরণের চিত্র তুলে ধরেছেন। তাঁর দক্ষতা, আধুনিক প্রযুক্তি এবং ব্যক্তিগত যত্নের মাধ্যমে বহু দম্পতি বাবা-মা হওয়ার আনন্দ অনুভব করেছেন। প্রতিটি সফলতার গল্পই ডাঃ ভূঁইয়ার মমতাপূর্ণ মনোভাব ও পেশাদারিত্বের উদাহরণ, যা বন্ধ্যাত্বের বিরুদ্ধে লড়াই করা সকলের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করছে।
1. Expertise
Dr. Md. Rafiqul Islam Bhuiyan is a highly experienced infertility specialist with a proven track record in reproductive medicine.
2. Cutting-edge Techniques
Benefit from the latest advancements in infertility treatment, including IVF, IUI, ICSI, PESA, TESA, PGD, and Embryo Biopsy under the care of Dr. Bhuiyan.
3. Personalized Care
Dr. Bhuiyan is dedicated to providing individualized care, crafting treatment plans to suit the unique needs of each patient and couple.
4. Patient Trust
Dr. Bhuiyan has earned the trust of many families who achieved their dream of having a child through his expert guidance and comprehensive fertility services.
5. Holistic Approach
Dr. Bhuiyan adopts a holistic approach to infertility treatment, addressing physical, emotional, and psychological aspects to enhance the overall well-being of his patients
6. Success Stories
Witness numerous success stories that showcase Dr. Bhuiyan’s proficiency in helping couples overcome fertility challenges and fulfill their dream of parenthood.
Dr. Rafiqul islam Bhuiyan is one an only ESHRE Certified embryologists in Bangladesh.
IVF Specialist
14 years experience
ExcellentBased on 36 reviewsTrustindex verifies that the original source of the review is Google.md tarek ahmed2023-07-27Effective, honestly committed, empathetic, and self-assured describe Dr. Md. Rafiqul Islam Bhuiyan.Trustindex verifies that the original source of the review is Google.PARVEJ MOSHAROUF2023-07-27He works really well, Dr. At any time, being amiable is quite helpful.Trustindex verifies that the original source of the review is Google.md sohel2023-07-27Dr. Md. Rafiqul Islam Bhuiyan is a very helpful and skilled physician. Our desire has come true thanks to God's favor and Dr. Md. Rafiqul Islam's assistance. Once more, many thanks to Dr. Rafiqul Islam Bhuiyan.Trustindex verifies that the original source of the review is Google.Rajdwip Roy Akash2023-07-27Effective infertility specialist in & around Dhaka..leading successful doctor for couples expecting baby beyond inability to conceive.Trustindex verifies that the original source of the review is Google.Hasibul Hasan2023-07-27Thank you so much sir for you care.we are very happy
Considering In Vitro Fertilization (IVF) for family expansion? Here’s a concise guide to help you assess if it’s the right choice:
Infertility Diagnosis: IVF is often recommended for couples facing infertility due to various reasons such as blocked fallopian tubes, male infertility, or unexplained fertility issues.
Age Factor: Women of advanced maternal age may find IVF beneficial as fertility declines with age.
Recurrent Pregnancy Loss: Couples experiencing multiple miscarriages may explore IVF for a more controlled and monitored conception.
Male Infertility: IVF can overcome male fertility challenges through techniques like Intracytoplasmic Sperm Injection (ICSI).
Genetic Concerns: Individuals with genetic disorders may opt for IVF with preimplantation genetic testing.
Evaluate these factors with your healthcare provider to make an informed decision on whether IVF aligns with your family-building goals.
পরিবারের সদস্য সংখ্যা বাড়াতে ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন (আইভিএফ) বিবেচনা করছেন? এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করা হলো, যা আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে আইভিএফ আপনার জন্য সঠিক পছন্দ কিনা:
বন্ধ্যাত্বের নির্ণয়: আইভিএফ সাধারণত তাদের জন্য পরামর্শ দেওয়া হয় যারা বিভিন্ন কারণে বন্ধ্যাত্বের মুখোমুখি, যেমন বন্ধ লেপটোপিয়ান টিউব, পুরুষ বন্ধ্যাত্ব, বা অজানা বন্ধ্যাত্বের সমস্যা।
বয়সের প্রভাব: বয়সে যারা অগ্রসর, তারা আইভিএফের সুবিধা নিতে পারেন, কারণ বয়স বাড়ানোর সঙ্গে প্রজনন ক্ষমতা কমে যায়।
পুনরাবৃত গর্ভপাত: যারা একাধিক গর্ভপাতের অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন, তারা আইভিএফের মাধ্যমে আরো নিয়ন্ত্রিত এবং পর্যবেক্ষিত গর্ভধারণের সুযোগ নিতে পারেন।
পুরুষের বন্ধ্যাত্ব: আইভিএফ পুরুষ বন্ধ্যাত্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সহায়তা করে, যেমন ইনট্রাসাইটোপ্লাজমিক স্পার্ম ইনজেকশন (আইসিআইএসআই) ব্যবহারের মাধ্যমে।
জেনেটিক উদ্বেগ: যারা জেনেটিক রোগে আক্রান্ত, তাদের জন্য আইভিএফ প্রি-ইমপ্লান্টেশন জেনেটিক টেস্টিংয়ের মাধ্যমে একটি বিকল্প হতে পারে।
আপনার স্বাস্থ্যসেবকের সঙ্গে এই বিষয়গুলো মূল্যায়ন করুন, যাতে আপনি নিশ্চিত হতে পারেন যে আইভিএফ আপনার পরিবারের পরিকল্পনার লক্ষ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
1. Overcoming Infertility
IVF offers hope for couples facing challenges conceiving naturally.
2. Genetic Screening
The ability to screen embryos can prevent certain genetic disorders.
3. Single-Embryo Transfer
Minimizing the risk of multiple pregnancies ensures a healthier outcome.
4. Age-Related Fertility
IVF addresses age-related fertility decline, providing opportunities for older individuals.
5. Male Infertility
IVF can be a solution when male infertility issues are present.
6. Empowering Choice
IVF empowers individuals to control the timing of parenthood.
In Islamic jurisprudence, IVF (In Vitro Fertilization) is generally considered permissible (halal) under certain conditions. It's permissible if the sperm and egg are from a lawful married couple, and the procedure is carried out within the bounds of marriage. However, it becomes problematic if it involves sperm or eggs from donors other than the married couple, as it challenges the lineage and parentage, which is a significant aspect in Islam. Additionally, IVF should not involve any haram (forbidden) practices such as the destruction of embryos or mixing gametes of unrelated individuals. Thus, IVF can be halal if performed within these guidelines.
The success rate of IVF in Bangladesh varies based on individual factors such as age, reproductive health, and specific circumstances. Generally, IVF success rates in the country have been increasing with advancements in medical technology. Dr. Md. Rafiqul Islam Bhuiyan, a leading infertility specialist, can provide personalized insights based on your unique situation. Factors such as clinic expertise, patient compliance, and treatment protocols also contribute to the overall success. It's crucial to consult with Dr. Bhuiyan for a comprehensive evaluation and a realistic assessment of the chances of success in your IVF journey.
The cost of IVF in Bangladesh can vary based on factors such as the clinic, the specific treatment plan, and additional services required. On average, IVF costs in the country range from BDT 150,000 to BDT 400,000 per cycle. Additional expenses may include medications, diagnostic tests, and other procedures. Dr. Md. Rafiqul Islam Bhuiyan, an experienced infertility specialist, can provide detailed information about the specific costs associated with your personalized treatment plan. It's recommended to consult with Dr. Bhuiyan to get a comprehensive understanding of the expenses involved in your IVF journey in Bangladesh.
Selecting the best doctor for infertility is a subjective decision based on individual needs and preferences. Dr. Md. Rafiqul Islam Bhuiyan stands out as an excellent choice, being a highly regarded infertility specialist with extensive experience and a proven track record. His commitment to personalized care, cutting-edge techniques, and compassionate approach has earned him a reputation as a top infertility doctor. Patients benefit from his expertise in IVF, IUI, ICSI, and other advanced reproductive technologies. Dr. Bhuiyan's dedication to achieving successful outcomes and supporting patients on their parenthood journey makes him a trusted and sought-after infertility specialist.
Determining the best infertility treatment depends on individual circumstances, and a consultation with an experienced specialist like Dr. Md. Rafiqul Islam Bhuiyan is crucial. Options such as IVF, IUI, ICSI, and others offer varying degrees of success based on factors like age, underlying causes of infertility, and medical history. Dr. Bhuiyan's expertise allows for personalized treatment plans, tailoring the approach to each patient's unique needs. The effectiveness of the treatment often involves a combination of factors, and a thorough evaluation by Dr. Bhuiyan will guide the selection of the most suitable and successful infertility treatment for your specific situation.
যেসব ফল গর্ভাবস্থায় ক্ষতিকারক আনারস , পেঁপে , আঙ্গুর
গর্ভাবস্থায় সময়ে এই নিয়ম গুলো মেনে চলুনঃ
মানব দেহে ৭ ধরনের পুষ্টি উপাদানের প্রয়োজন:
৫ টি উপায়ে থাকুন চাপমুক্ত যা আপনার বন্ধ্যাত্বের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে! করবে
সাধারণ যে কারণে ফ্যালোপিয়ান টিউব বা নল ব্লক হয় তা হল নলের ভিতরের আস্তরণে ক্ষত সৃষ্টির কারণে অথবা অস্বাভাবিক গঠনগত বৃদ্ধি যা নল বা টিউবের মধ্যে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে, এর মধ্যে আছে: ফাইব্রয়েডস, ক্ল্যামাইডিয়া, গনোরিয়া, এনডোমেট্রিওসিস পূর্ববর্তী এক্টোপিক গর্ভাবস্থা বা পেটে কোন অপারেশন যা ফ্যালোপিয়ান টিউবগুলির সাথে জড়িত৷
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে তার প্রভাব চোখে পড়বেই।আর অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসে সবচাইতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে শরীরের বিভিন্ন গ্রন্থি। তাই গ্রন্থিগুলোর সক্রিয়তা যাতে অতিরিক্ত বা অতি সামান্য না হয় সেজন্য পর্যাপ্ত পুষ্টি উপাদানের সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। সেখানে থাকতে হবে পর্যাপ্ত প্রোটিন ও ভোজ্য আঁশ৷ আর কমাতে হবে কার্বোহাইড্রেট এবং চিনির পরিমাণ। সেই সঙ্গে হরমোনের উৎপাদন বাড়াতে দরকার স্বাস্থ্যকর চর্বি৷ ‘ক্যাফেইন’ ও দুগ্ধজাত খাবার অতিরিক্ত গ্রহণ করলে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দিতে পারে৷
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে তার প্রভাব চোখে পড়বেই।আর অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসে সবচাইতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে শরীরের বিভিন্ন গ্রন্থি। তাই গ্রন্থিগুলোর সক্রিয়তা যাতে অতিরিক্ত বা অতি সামান্য না হয় সেজন্য পর্যাপ্ত পুষ্টি উপাদানের সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। সেখানে থাকতে হবে পর্যাপ্ত প্রোটিন ও ভোজ্য আঁশ৷ আর কমাতে হবে কার্বোহাইড্রেট এবং চিনির পরিমাণ। সেই সঙ্গে হরমোনের উৎপাদন বাড়াতে দরকার স্বাস্থ্যকর চর্বি৷ ‘ক্যাফেইন’ ও দুগ্ধজাত খাবার অতিরিক্ত গ্রহণ করলে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দিতে পারে৷
সবচেয়ে ভাল পরীক্ষা হল “বয়স”। বয়স বৃদ্ধি হলে, রিজার্ভ হ্রাস পাবে৷ এই হ্রাস ৩৫ বছর পর্যন্ত ধীরে এবং ৪০ বছরের পরে খুব যত ৪০ দ্রুত হয়৷ AMH-ও ডিম্বাশয়ের রিজার্ভ পরীক্ষার একটি পরীক্ষাটি সূচক। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা হল এএফসি৷ এএফসি মানে ডিম্বাশয়গুলিতে দেখা যাওয়া ডিমের সংখ্যা৷ এই পরীক্ষা বেদনাদায়ক নয়৷ ডিম্বাণুর রিজার্ভ কম থাকলে, এএমএইচ এবং এএফসি উভয়ই হ্রাস পাবে।। কখনও কখনও, আমরা পিরিয়ডের সময় FSH পরীক্ষা করতে বলি। বেশি FSH এর অর্থ ডিম্বাশয় ভাল ভাবে কাজ করছে না।
গর্ভপাতের কয়েকটি কারণঃ
১/মায়ের বয়স বেশি হলে, ৩৫ বছর এর নিচে ১৫%, ৩৫-৪০ এ ২০-৩০%, •৪৫ এ ৫০% গর্ভপাত হবার সম্ভাবনা থাকে।
২/মায়ের গর্ভকালীন ডায়াবেটিস কনট্রোলে না থাকলে
৩/যার আগে গর্ভপাত হয়েছে তার আবারও হওয়ার ২৫% সম্ভাবনা থাকে।
৪/ হার্ট বা কিডনিতে সমস্যা থাকলে৷
এএমএইচ (এন্টি মুলেরিয়ান হরমোন) হল ডিম্বাশয় দ্বারা নিঃসৃত একটি হরমোন। AMHNFERTILITY “ডিম্বাণুর রিজার্ভ” SOLUTION পরিমাপ করে। এটি একটি রক্ত পরীক্ষা দ্বারা চেক করা হয়। এই রক্ত যে কোন সময় পরীক্ষা করা যাবে।
ওভারিয়ান সিস্টকে অনেকে ক্যানসারের কারণ হিসেবে মনে করেন৷ ওভ্যুলেশনে তৈরী হওয়া এ সকল সিস্ট কোনো ক্রমেই ক্যান্সার নয়৷ এই সিস্ট গুলোকে বলা হয়ে ফাংশনাল সিস্ট বলা হয়ে থাকে। নারীর ওভারি কিংবা ডিম্বাশয় সিস্ট সাধারণত জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি যে কোনো সময় হতে পারে৷ সাধারণত ৫০ বছরের মধ্যেই বেশি হয়ে থাকে ওভারিয়ান সিস্টা ওভারিয়ান সিস্ট সৃষ্টি হওয়ার তিন থেকে দশ মাসের মধ্যেই নিজ থেকে ছোট হয়ে যায় I
বাচ্চা কনসিভ করতে চাইলে যেই বদ অভ্যাস গুলো দূর করতে হবে:
চিকিৎসার প্রধান উদ্দেশ্য হলো, রক্তপাত বন্ধ করা ও ইনফেকশন প্রতিহত করা৷ সাধারণত গভধারণের স্থায়িত্ব যত কম হয়, শরীর ততো তাড়াতাড়ি ফেটাল ম্যাটারিয়াল সব বের করে দেয়৷ তখন মেডিকেল প্রসিডিউর দরকার হয় না। যদি শরীর নিজে নিজে বের না করে, তখন D&C করতে হয়। এরপর বাসায় রক্তপাত মনিটর করতে হবে। যদি কাঁপুনি বা জড় আসে, তাহলে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করবেন।
ঠিকানা: বাংলাদেশ ফার্টিলিটি হাসপাতাল লিঃ ই ব্লক, মেইন রোড, বনশ্রী, রামপুরা ঢাকা ( বনশ্রী আইডিয়াল স্কুল থেকে ১০০ মিটার পূর্বে)
সকাল ১১ টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত।
শুক্রবার, শনিবার, সোমবার,মঙ্গল ও বুধবার সরাসরি রোগী দেখেন
সিরিয়াল অথবা যেকোন বিষয় জানতে কল করুণ:
©2024.Dr. Md Rafiqul Islam Bhuiyan. All Rights Reserved.